ভয় পেয়ো না, ভয় পেয়ো না, তোমায় আমি মারব না |
হাঁসজারু |
গল্প বলা |
কি মুস্কিল |
ছুটি |
আড়ি |
টিক্-টিক্ চলে ঘড়ি |
বাবুরাম সাপুড়ে |
Kobi Sukumar Rai er Mojar Kobita
ছোটদের কবিতার আসর
বিভিন্ন কবিদের কবিতা
বিভিন্ন কবিদের কবিতা
ছোট শিশুদের একশত এর বেশি কবিতা ও গল্প সংগ্রহ
গল্প বলা – সুকুমার রায়
এই পৃথিবীতে আমি অবসর নিয়ে শুধু আসিয়াছি – জীবনানন্দ দাশ
জয়ী নই, পরাজিত নই – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
যাবার দিন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অধম ও উত্তম – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
ফুলবাজার – শঙ্খ ঘোষ
তালপাতার সেপাই : সুখলতা রাও
টিক্-টিক্ চলে ঘড়ি– সুকুমার রায়
মাসি গো মাসি SUKUMAR ROY
আমাদের ছোট গাঁয়ে - BANDE ALI MIA
খোকার প্রশ্ন - BIBHABATI SEN
ছোটো দের ছড়া - দাদু খাটে ঘুমাচ্ছিল
ছোটো দের ছড়া - বাশ বাগানে ভুতের বাসা
ছোট শিশুদের একশত এর বেশি কবিতা ও গল্প সংগ্রহ
বিভিন্ন কবিদের কবিতা
গল্প বলা – সুকুমার রায়
এই পৃথিবীতে আমি অবসর নিয়ে শুধু আসিয়াছি – জীবনানন্দ দাশ
জয়ী নই, পরাজিত নই – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
যাবার দিন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অধম ও উত্তম – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
ফুলবাজার – শঙ্খ ঘোষ
তালপাতার সেপাই : সুখলতা রাও
টিক্-টিক্ চলে ঘড়ি– সুকুমার রায়
মাসি গো মাসি SUKUMAR ROY
আমাদের ছোট গাঁয়ে - BANDE ALI MIA
খোকার প্রশ্ন - BIBHABATI SEN
এখনো তুমি - তসলিমা নাসরিন
ছোট শিশুদের একশত এর বেশি কবিতা ও গল্প সংগ্রহ
বিভিন্ন কবিদের কবিতা
গল্প বলা – সুকুমার রায়
এই পৃথিবীতে আমি অবসর নিয়ে শুধু আসিয়াছি – জীবনানন্দ দাশ
জয়ী নই, পরাজিত নই – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
যাবার দিন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অধম ও উত্তম – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
ফুলবাজার – শঙ্খ ঘোষ
তালপাতার সেপাই : সুখলতা রাও
টিক্-টিক্ চলে ঘড়ি– সুকুমার রায়
মাসি গো মাসি SUKUMAR ROY
আমাদের ছোট গাঁয়ে - BANDE ALI MIA
খোকার প্রশ্ন - BIBHABATI SEN
আমাদের ছোট নদী – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে।
পার হয়ে যায় গোরু, পার হয় গাড়ি,
দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি।
চিক্ চিক্ করে বালি, কোথা নাই কাদা,
একধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা।
কিচিমিচি করে সেথা শালিকের ঝাঁক,
রাতে ওঠে থেকে থেকে শেয়ালের হাঁক।
আর-পারে আমবন তালবন চলে,
গাঁয়ের বামুন পাড়া তারি ছায়াতলে।
তীরে তীরে ছেলে মেয়ে নাইবার কালে
গামছায় জল ভরি গায়ে তারা ঢালে।
সকালে বিকালে কভু নাওয়া হলে পরে
আঁচল ছাঁকিয়া তারা ছোটো মাছ ধরে।
বালি দিয়ে মাজে থালা, ঘটিগুলি মাজে,
বধূরা কাপড় কেচে যায় গৃহকাজে।
আষাঢ়ে বাদল নামে, নদী ভর ভর
মাতিয়া ছুটিয়া চলে ধারা খরতর।
মহাবেগে কলকল কোলাহল ওঠে,
ঘোলা জলে পাকগুলি ঘুরে ঘুরে ছোটে।
দুই কূলে বনে বনে পড়ে যায় সাড়া,
বরষার উৎসব জেগে ওঠে পাড়া।।
নদী-স্বপ্ন – বুদ্ধদেব বসু
ছোট শিশুদের একশত এর বেশি কবিতা ও গল্প সংগ্রহ
কোথায় চলেছো? এদিকে এসো না! দুটো কথা শোনা দিকি
এই নাও- এই চকচকে ছোটো, নুতন রূপোর সিকি
ছোকানুর কাছে দুটো আনি আছে, তোমারে দেবো গো তা-ও,
আমাদের যদি তোমার সঙ্গে নৌকায় তুলে নাও।
নৌকা তোমার ঘাটে বাঁধা আছে- যাবে কি অনেক দূরে?
পায়ে পড়ি, মাঝি, সাথে নিয়ে চলো মোরে আর ছোকানুরে
আমারে চেনো না? মোর নাম খোকা, ছোকানু আমার বোন
তোমার সঙ্গে বেড়াবো আমরা মেঘনা-পদ্মা-শোন।
দিদি মোরে ডাকে গোবিন্দচাঁদ, মা ডাকে চাঁদের আলো,
মাথা খাও, মাঝি, কথা রাখো! তুমি লক্ষী, মিষ্টি, ভালো!
বাবা বলেছেন, বড় হয়ে আমি হব বাঙলার লাট,
তখন তোমাকে দিয়ে দেব মোর ছেলেবেলাকার খাট।
চুপি-চুপি বলি, ঘুমিয়ে আছে মা, দিদি গেছে ইস্কুলে,
এই ফাঁকে মোরে-আর ছোকানুরে- নৌকোয়া লও তুলে।
কোন ভয় নেই – বাবার বকুনি তোমাকে হবে না খেতে
যত দোষ সব, আমার- না, আমি একা ল’ব মাথা পেতে।
নৌকো তোমার ডুবে যাবে নাকো, মোরা বেশি ভারি নই,
কিচ্ছু জিনিস নেবো না সঙ্গে কেবল ঝন্টু বই।
চমকালে কেন! ঝন্টু পুতুল, ঝন্টু মানুষ নয়,
একা ফেলে গেলে, ছোকানুরে ভেবে কাঁদিবে নিশ্চয়।
অনেক রঙের পাল আছে, মাঝি? বাদামী? সোনালী? লাল?
সবুজও? তা হলে সেটা দাও আজ, সোনালীটা দিয়ো কাল।
সবগুলো নদী দেখাবে কিন্তু। আগে চলো পদ্মায়,
দুপুরের রোদে রূপো ঝলমল সাদা জল উছলায়
শুয়ে’ শুয়ে’ – মোরা দেখিব আকাশ- আকাশ ম-স্ত বড়,
পৃথিবীর যত নীল রঙ- সব সেখানে করেছে জড়।
মায়ের পূজোর ঘরটির মত, একটু ময়লা নাই,
আকাশেরে কে যে ধোয় বারবার, তুমি কি জানো তা ভাই?
কালো-কালো পাখি বাঁকা ঝাঁক বেঁধে উড়ে চলে যায় দূরে,
উঁচু থেকে ওরা দেখিতে কি পায় মোরে আর ছোকানুরে?
রূপোর নদীতে রূপোর ইলিশ- চোখ ঝলসানো আঁশ,
ওখানে দ্যাখো না- জালে বেঁধে জেলে তুলিয়াছে একরাশ।
ওটা চর বুঝি? একটু রাখো না, এ তো ভারি সুন্দর।
এ যেন নতুন কার্পেট বোনা! এই পদ্মার চর?
ছোকানু, চল রে, চান ক’রে আসি দিয়ে সাত-শোটা ডুব,
ঝাঁপায়ে-দাপায়ে টলটলে জলে নাইতে ফুর্তি খুব।
ইলিশ কিনলে? আঃ, বেশ বে তুমি খুব ভালো, মাঝি
উনুন ধরাও ছোকানু দেখাবে রান্নার কারসাজি।
খাওয়া হ’লো শেষ- আবার চলেছি, দুলছে ছোট্ট নাও,
হাল্কা নরম হাওয়ায় তোমার লাল পাল তুলে দাও।
আমর দু’জন দেখি ব’সে ব’সে আকাশ কত না নীল,
ছোট পাখি আরো ছোট হ’য়ে যায়- আকাশের মুখে তিল
সারাদিন গোলা, সূর্য লুকালো জলের তলার ঘরে,
সোনা হ’য়ে জ্বলে পদ্মার জল কালো হ’লো তার পরে।
সন্ধ্যার বুকে তারা ফুটে ওঠে- এবার নামাও পাল
গান ধরো, মাঝি; জলের শব্দ ঝুপঝুপ দেবে তাল।
ছোকানুর চোখ ঘুমে ঢুলে আসে- আমি ঠিক জেগে আছি,
গান গাওয়া হ’লে আমায় অনেক গল্প বলবে, মাঝি?
শুনতে-শুনতে আমিও ঘুমাই বিছানা বালিশ বিনা
– মাঝি, তুমি দেখো ছোকানুরে, ভাই, ও বড়োই ভীতু কিনা
আমার জন্য কিচ্ছু ভেবো না, আমিই তো বড়োই প্রায়,
ঝড় এলে ডেকো আমারে- ছোকানু যেন সুখে ঘুম যায়।
মাসিপিসি , জয় গোস্বামী
Click Here to read Kobita - Masi-Pisi, Kabi Joy Goswami
বর্ষার কবিতা সুকুমার রায় - কাগজ কলম লয়ে বসিয়াছি সদ্য, আষাঢ়ে....
ছোট শিশুদের একশত এর বেশি কবিতা ও গল্প সংগ্রহ
বিভিন্ন কবিদের কবিতা
গল্প বলা – সুকুমার রায়
এই পৃথিবীতে আমি অবসর নিয়ে শুধু আসিয়াছি – জীবনানন্দ দাশ
জয়ী নই, পরাজিত নই – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
যাবার দিন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অধম ও উত্তম – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
ফুলবাজার – শঙ্খ ঘোষ
তালপাতার সেপাই : সুখলতা রাও
টিক্-টিক্ চলে ঘড়ি– সুকুমার রায়
মাসি গো মাসি SUKUMAR ROY
আমাদের ছোট গাঁয়ে - BANDE ALI MIA
খোকার প্রশ্ন - BIBHABATI SEN
কেন যাওয়া কেন আসা - নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
বর্ষার কবিতা - সুকুমার রায়
মে-দিনের কবিতা সুভাষ মুখোপাধ্যায়
আমি হব সকাল বেলার পাখি - কাজী নজরুল ইসলাম
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)